ভারত যে পথই বেছে নিক না কেন এবং পাকিস্তান যেভাবে সাড়া দিক না কেন—প্রতিটি পদক্ষেপ ঝুঁকিপূর্ণ। উত্তেজনার ঝুঁকি বাড়ছে এবং এর সঙ্গে কাশ্মীরে ভঙ্গুর শান্তি আরও হাতের নাগালের বাইরে চলে যাচ্ছে। একই সময়ে, ভারতকেও নিরাপত্তা ব্যর্থতার বিষয়টি বিবেচনা করতে হবে, যার কারণে প্রথমে এই হামলা সংঘটিত হতে পেরেছে।
লাদাখের সংঘর্ষের পর দুই দেশের সম্পর্ক কয়েক দশকের মধ্যে সর্বনিম্ন স্তরে নেমে এলেও, দুই দেশের সামরিক বাহিনী উচ্চ-পর্যায়ের সংলাপ চালিয়ে গেছে, যার ফলে অক্টোবরে সীমান্ত টহল পুনরায় শুরুর একটি চুক্তি হয়। মোদি সেই মাসে রাশিয়ার ব্রিকস শীর্ষ সম্মেলনে চীনা প্রেসিডেন্ট সি চিন পিংয়ের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন...